অগক্রয়ের মোকদ্দমার আর্জি

১৯৫০ সনের পূর্ব বঙ্গীয় প্রজস্বত্ব আইনের ৯৬ ধারা ও ১৯৪৯ সনের নন এগ্রিকালচারাল টেনান্সি এ্যাক্টের ২৪ ধারামতে মুসলিম আইনের অগক্রয়ের বা অগ্রখরিদের দরখাস্ত।

 

মোকাম: বিজ্ঞ সহকারী জজ ৬ষ্ঠ আদালত, ঢাকা

দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ১২১/২০২৪

 

মোঃ হাফিজুর রহমান,

পিতা- মৃত হাবিবুর রহমান,

২২/১/এ উত্তর সায়েদাবাদ,

থানা- যাত্রাবাড়ী, জেলা-ঢাকা।

——————-বাদী।

 

-বনাম-

 

১। মোসাম্মৎ তাহমিনা বেলাল।

স্বামী-মোঃ বেলাল হোসেন

গ্রাম-দলতা, পোঃ দলতা

থানা- রামগঞ্জ, জেলা- নোয়াখালী।

——————-ক্রেতা বিবাদী।

 

২। রেবিয়া আক্তার,

স্বামী- রমহুম আব্দুর রশিদ

সাং-১৩/৪ উত্তর পশ্চিম যাত্রাবাড়ী

থানা- যাত্রাবাড়ী, জেলা- ঢাকা।

——————-বিক্রেতা বিবাদী।

 

৩। মোঃ হারিছুর রহমান

৪। এরশাদুর রহমান

৫। রওশন আরা ইসলাম

৬। ডাঃ রাফিয়া রহমান

৭। রাজিয়া আক্তার

 

সকলের পিতা- মৃত হাবিবুর রহমান

সকলের সাং-২২/১/এ উত্তর সায়েদাবাদ,

থানা- যাত্রাবাড়ী, জেলা-ঢাকা।

 

৮। হাজী আঃ ছালাম

৯। হাজী মোঃ রফিকুল ইসলাম

১০। মোঃ শফিকুল আলম

১১। মোঃ সলিম উল্লাহ

১২। মোঃ আমিরুল ইসলাম

১৩। মোঃ নজরুল ইসলাম

১৪। মোঃ তারিকুল ইসলাম

১৫। মোসাম্মৎ ইয়াছমিন সুলতানা

১৬। মোসাম্মৎ তাসলিমা আক্তার

 

সকলের পিতা-মৃত আব্দুর রশিদ

 

১৭। মোসাম্মাৎ হামিদা বেগম

স্বামী- মতিউর রহমান

 

১৮। হামিদুর রহমান

১৯। ফারজানা রহমান

উভয়ের পিতা-মৃত হাজীঃ মোঃ মতিউর রহমান

 

২০। জমিলা খাতুন

স্বামী-মৃত আব্দুর রশিদ

সকলের সাং-৪৬ দক্ষিণ সায়েদাবাদ

থানা-যাত্রাবাড়ী, জেলা- ঢাকা।

 

২১। মোস্তাফিজুর রহমান মোল্লা

পিতা- অজ্ঞাত

সাং- ডগার, পো সারুলিয়া

থানা- ডেমরা, জেলা- ঢাকা।

———————বিবাদীগণ।

 

মুসলিম আইনে অগ্রখরিদের মোকদ্দমা।

তায়েদাদ ২,০০,০০০/-

 

বাদী পক্ষে নিবেদন এই যে,

 

১। ঢাকা জেলার বর্তমান ডেমরা থানাধীন ১৪নং সি,এস কতিয়ানে রেকর্ডীয় মালিক ছিরেন রাধিকা মোহন সরকার যিনি মৃত্যুকালে ২ পুত্র অজিত মোহন সরকার যিনি মৃত্যুকালে ২ পুত্র অজিত মোহন সরকার এবং তরিত মোহন সরকারকে ওয়ারিশ রাখিয়া মৃত্যু বরণ করেন। বিগত এস, এ এবং আর,এস জরীপ কালে অজিত মোহন সরকার সংদের ওয়ারিশী স্বত্ব এবং দখলের বলে এস,এ ১৫ এবং আর,এস ২৪৮ নং খতিয়ান তাহাদের নামে প্রস্তুত এবং প্রকশিত হয়। এস,এ এবং আর,এস রেকর্ডীয় মালিক অজিত মোহন সরকার গং ২৪/৯/৭৩ইং তারিখের ২৩৩৭৫ দলিলে সৈয়দা জাহানারা আক্তারের নিকট নিম্নের তপসিলে বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রি করেন। সৈয়দা জাহানারা পরবর্তীতে ২২/০১/১৯৮৬ইং তারিখের ২৩৩৭৫নং দলিলে ২নং বিক্রেতা বিবাদীর নিকট নিম্ন তপসিলে বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রি করেন, এবং দখল প্রদান করেন। নিম্নের তপসিলে বর্ণিত সম্পত্তিই নালিশী সম্পত্তি অতঃপর যাহা নালিশী সম্পত্তি বলিয়া অভিহিত হইবে।

 

২। বর্ণিত অর্জিত মোহন সরকার গং ঐ ২৪/৯/৭৩ ইং তারিখে ২৩৩৭৬, ২৩৩৭৮ নং দলিলে ইউসুফ আলী আলতাফ হোসেন বরাবরে নালিশী সি,এস এবং এস,এ ১৩৬২ এবং আর,এস ২০৫১ নং দাগের বক্রি জমি বিক্রয় করিয়া দখল প্রদান করেন। আলতাফ হোসেন গং ১৯/৬/৮৩ইং তারিখের ২২৫৮ নং দলিলে তোফাজ্জল হোসেনের নিকট বিক্রি করেন। তোফাজ্জল হোসেন ২২/০/৮৬ এবং ২৯/৫/৮৬ ইং তারিখে যথাক্রমে ৩৫৭, ৩৫৮, ৩৭১, ৩৭২, ৩৭৩, ৪৭১৩ এবং ৪১১৯ নং দলিলে বাদীর নানা মরহুম আব্দুর রশিদের নিকট বিক্রি করিয়া দখল অর্পন করেন। ২নং বিক্রেতা বিবাদিনী বাদীর নানার ২য় স্ত্রী নিম্নের তপসিলে বণিত নালিশী সম্পত্তি বাদীর নানা তাহার নিজ অর্থে স্ত্রী ২নং বিবাদদিনীর নামে খরিদ করেন।

 

৩ । ২নং বিবাদিনী তাহার স্বামী (বাদীর নানা) মৃত্যুর পর নিম্নে তপসিল বর্ণিত সম্পত্তি মাটি লেবেল পর্যন্ত ইটের দেয়াল নির্মাণ করিয়া চিহ্নিত করেন। বাদীর নানা মরহুম আব্দুর রশিদের ত্যাজ্য অন্যান্য সহ নালিশী সি,এস এবং এস,এস ১৩৬২ দাগের জমি তদওয়ারিশগণ ২৯/৯/২০০৯ইং তারিখে ১২৭১৩ নং বাটোয়ারা দলিল মূলে নিজেদের মধ্যে ভাগ বণ্টন করেন। উক্ত দলিবে বাদিনীর মাতা ৯নং পক্ষ তিনি বাটোয়ারা দলিলে ‘ঝ’ তপসিল বর্ণিত সম্পত্তি যাহা বর্ণিত ১৩৬২ দাগের ৬ শতাংশ স্থানীয় মাপে ৪ কাঠা নিজ সাহামে প্রাপ্ত ইহয়াছেন। বাদীর মাতার প্রাপ্ত ৬ শতাংশের ছাহাম নিচের তপসিল বর্ণিত নালিশী সম্পত্তির উত্তর দিক সংলগ্ন বটে। নালিশী সম্পত্তির পূর্ব সংলগ্ন সম্পত্তির ছাহাম মরহুম আব্দুর রশিদের ওয়ারিশ পুত্র কন্যা ৮, ৯, ১৭, ১৮, এবং ১৯ নং বিবাদীগণ নিজেদের সাহামে প্রাপ্ত হইয়াছেন। নালিশী সম্পত্তির পশ্চিম পাশে ২১ নং বিবাদী জনাব মোস্তাফিজুর রহমানের সম্পত্তি রহিয়াছে এবং দক্ষিণে ৫ফুট রাস্তা রহিয়াছে। বাদীর মাতা ইতিমধ্যে এবং ৩-৭ নং বিবাদীকে ৩ পুত্র, ৩ কন্যা নিজ ত্যাজ্যবিত্তে ওয়ারিশ রাখিয়া মৃত্যু বরণ করিয়াছেন।

 

৪। বাদী ১। শফিকুল আলম, পিতা-মৃত হাজী আব্দুর রশিদ, সাং-৪৬ দক্ষিণ সায়েদাবাদ, থানা- যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২। রমিজ উদ্দিন রমিজ, পিতা-মৃত হাবিজ উদ্দিন, সাং- ঢাকা ম্যাচ ফ্যাক্টরী, থানা- শ্যামপুর, জেলা-ঢাকা, ৩। মোঃ মোস্তফা আকন্দ, পিতা- মোঃ ফজর আলী আকন্দ, সাং- সানার পাড়, থানা- ডেমরা, জেলা- ঢাকা, ৪। হারিছুর রহমান, পিতা- মৃত হাবিবুর রহমান সাং- ২২/১/এ উত্তর সায়েদাবাদ, থানা- যাতাবাড়ী, জেলা-ঢাকা, ৫। মোঃ আমিনুল ইসলাম, পিতা-মৃত আঃ রশিদ ৪৬ দক্ষিণ সায়েদাবাদ, থানা-যাত্রাবাড়ী, জেলা-ঢাকা কে সংঙ্গে নিয়া গত ২৫/১২/২০১২ইঙ তারিখে নালিশী সম্পত্তির উত্তর পার্শ্ব সংলগ্ন জমিতে বাউন্ডারী দেওয়াল নির্মানের জন্য তাহর সহ শরিক বর্ণিত ব্যক্তিদের নিয়া মাপঝোক করিতে থাকাকালে ১নং বিবাদিনী ২ জন লেবার এবং দা ও কোদাল সহ নালিশী সম্পত্তিতে প্রবেশ করিয়অ রেন্টি গাছের চারা রোপন করিতে থাকেন। বাদী ১নং বিবাদিনীর নাম পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলে তিনি তাহার নাম পরিচায় জানান। তৎপর বাদী নালিশী সম্পত্তিতে ১নং বিবাদীর প্রবেশের কারণ জিজ্ঞাসা করিলে তিনি জানান যে, তিনি নালিশী সম্পত্তি ২নং বিবাদিনীর নিকট হইতে খরিদ করিয়াছেন। ১নং বিবাদীর মুখ হইতে নালিশী সম্পত্তি খরিদের বিষয় শুনিবার পর যেন বাদীর মাথায় বজ্রপাত হয় এমন অবস্থায় নালিশী সম্পত্তিতে প্রবেশ করিয়া ১নং বিবাদীনি ও তাহার সংগীয় ২ জন লেবার এবং বাদীর সাথে থাকা উপরে বর্ণিত ৫ জন সাক্ষীর উপস্থিতিতে এবং সম্মুখে বাদী ৩টি লাফ দিয়া অতি উচ্চস্বরে ৪/৫ বার উচ্চারণ করেন যে, আমি এই জমি সাফা করিব, সাফা করিব, সাফা করিব, আমি সাফায়েতের দাবীতে এই জমি চাই। এই ভাবে বাদী তলব-ই-মুসিবতের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন। তৎপর বাদী কাল বিলম্ব না করিয়া নালিশী ভূমিতে থাকিয়া তাহার সংগীয় উপরে বর্ণিত সাক্ষীগণ এবং ১নং বিবাদীনির সংগীয় লেবারদের সম্মুখে ১নং বিবাদীনির সংগীয় লেবারদের সম্মুখে ১নং বিবাদিনীকে বাদীল কর্তৃক অনুষ্ঠিত তলব-ইমুসিবতের বিষয় অবগত করিয়া বলেন নালিশী জমি তাহার অতীব প্রয়োজন সুতরাং নালিশী জমি যে মূল্যে ১নং বিবাদিনী খরিদ করিয়াছেন, সেই মূল্য রেজিঃ খরচ সহ গ্রহণ করিয়া হক সাফার দাবীতে নালিশী সম্পত্তি বাদী বরাবরে হস্তান্তরের অনুরোধ করেন। বাদী এইভাবে তলব-ই-ইসাদের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন। ১নং বিবাদিনী বাদী সাফায়েতের দাবী অস্বীকার করেন। তৎপর বাদী কাল বিলম্ব না করিয়া নালিশী ভূমিতে থাকিয়া তাহার সংগীয় উপরে বর্ণিত সাক্ষীগণ এবং ১নং বিবাদীনির সংগীয় লেবারদের সম্মুখে ১নং বিবাদিনীকে বাদীর কর্তৃক অনুষ্ঠিত তলব-ই-মুসিবতের বিষয় অবগত করিয়া বলেন নালিশী জমি তাহার অতীব প্রয়োজন সুতরাং নালিশী জমি যে, মূল্যে ১নং বিবাদিনী খরিদ করিয়াছেন, সেই মূল্য রেজিঃ খরচ সহ গ্রহণ করিয়া হক সাফার দাবীতে নালিশী সম্পত্তি বাদী বরাবরে হস্তান্তরের অনুরোধ করেন। বাদী এইভাবে তলব-ই-ইসাদের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন। ১নং বিবাদিনী বাদী সাফায়েতের দাবী অস্বীকার করেন। তৎপর ১নং বিবাদিনী নালিশী সম্পত্তি কোন তারিখে কত নং দলিলে কাতটাকা মূল্যে খরিদ করিয়াছেন এই সকল তথ্য জানাইতে ১নং বিবাদিনীকে অনুরোধ করেন কিন্তু ১নং বিবাদিনী জানাইতে অস্বীকার করেন। পরবর্তীতে বাদী স্থানীয় ডেমরা সাব রেজিষ্ট্রী অফিসে তল্লাশী দিয়া ২/২/২০১২ইং তারিখে রেজিষ্ট্রী কবলার সই মোহরী নকল সংগ্রহ করিয়া সুস্পষ্টভাবে অবগত হন যে, ২নং বিবাদী গত ৩১/০৭/২০০৭ইং সনের ৮৩৯১নং দলিলে বাদী অজ্ঞাতে এবং অজান্তে নালিশী সম্পত্তি ১নং বিবাদীর নিকট বিক্রয় করিয়াছেন।

 

৫। বাদী নালিশী সম্পত্তির উত্তর দিক সংলগ্ন নালিশী দাগের ৬ শতাংশ সম্পত্তিতে তাহার ভাইবোন ৩ থেকে ৭ নং বিবাদীর সাথে একজন যৌথ সংলগ্ন জমির মালিক (সাফি-ই-জার) ১নং বিবাদিনী নালিশী সম্পত্তিতে একজন আগন্তুক। বাদী তাহার সম্পত্তিতে বাড়ী নির্মাণ করিয়া পরিবার পরিজন নিয়া বসবাস করিবেন। তাহার পার্শ্বে নালিশী জমিতে আগন্তুক ১নং বিবাদিনী প্রবেশ করিলে এবং বসবাস করিলে বাদীর বাড়ীর পর্দা বিঘ্নিত হইবে এবং অনুরূপ ক্ষেত্রে বাদীর অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হইবে।

 

৬। বাদী বরাবরে নালিশী সম্পত্তির হক সাফা বা অগ্রখরিদের দাবী মঞ্জুর করিলে বাদী মালিকানাধীন সম্পত্তি ষ্ট্যান্ডার্ড সিলিং অতিক্রম করিবে না।

 

৭। গত ২৫/১২/১২ইং তারিকে ১নং বাদিনী কর্তৃক নালিশী সম্পত্তিতে বৃক্ষ রোপনের পূর্বে বাদী নালিশী সম্পত্তির বিক্রয় সম্পর্কে কোনভাবে অবগত ছিলেন না।

 

৮। বর্তমান মোকদ্দমা কারণ গত ২/২/১২ ইং তারিখে ৮৩৯১ নং সাফ কবল দালিরের সহি মোহরী নকল প্রাপ্ত হইয়া ২নং বিবাদী কর্তৃক ১নং বিবাদী বরাবরে হস্তান্তর বিষয়ে সুস্পষ্টভাবে অবগত হইবার পর বিজ্ঞ আদালতের এখতিয়ারধীন ডেমরা থানার অন্তর্গত ডগার মৌজায় নালিশী সম্পত্তির অবস্থান স্থলে উদ্ভব হয় এবং এখনও তথায় বিদ্যমান রহিয়াছে।

 

৯। মোকদ্দমাটি মুসলিম আইনের বিধান মতে অগ্রখরিদের মোকদ্দমা যে জন্য নির্ধারিত আদালত মাশুল ৩০০/- টাকা প্রদান করা হইল।

 

 

উপরোক্ত অবস্থাধীনে বাদী নিম্নরূপ ডিক্রি প্রার্থনা করেন-

 

ক) ঢাকা জেলার ডেমরা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে ৩১/৭/২০০৭ইং তারিখে রেজিষ্ট্রীকৃত ৮৩৯১ নং সাব কবলা দলিল যাহা ১নং বহির ২৪৭  নং বালামে ৫৭-৬৮ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ রহিয়াছে মূলে হস্তান্তরিত নিম্নের  তপসিল বর্ণিত নালিশী সম্পত্তি বাদী বরাবরে হক সাফা/ অগ্রখরিদের  ডিক্রী দিতে মর্জি হয়;

 

খ) মামলায় খরচের ডিক্রী দিতে;

 

গ) আইন ও ইকুইটি অনুসারে আর যে যে প্রতিকার পাইতে পারে  তাহারও ডিক্রী দিতে।

 

তপসিল

 

জিলা- ঢাকা, থানা- ডেমরা মৌজা- ডগার স্থিত জে,এল নম্বর সি,এস ৩৩০ নং এস,এ, ১৬৪ নং আর,এস ২৭ নং খতিয়ানে নম্বর সি,এস ১৪ নং তৎপর সাবেক ১৪/১ নং এস,এ ১৫নং আর,এস ২৪৮ নং মিউটেশন ৩০৮০ নং খতিয়ানের নং জোত ভুক্ত দাগ নম্বর সি,এস ও এস,এ ১৩৬২ ১৬ (এক হাজার তিনশত বাষট্টি) নং হালে আর,এস ২০৫১ (দুই হাজার, একান্ন) নং দাগের নাল জমি ৩৭ শতাংশ ইহা হইতে আমার খরিদা ০৪৫০ অযুতাংশের কাতে ০৪১২২ (চারশত সাড়ে বার) অযুতাংশ বা স্থানীয় মাপে ২০ (পৌনে তিন) কাঠা নাল জমি অত্র দলিল দ্বারা সাফ বিক্রীত সম্পত্তি বটে। বিক্রীত সম্পত্তির পরিমাণ ০৪১২২ (চারশত সাড়ে বার) অযুতাংশ বা স্থানীয় মাপে ২ ৪/৩ (পৌনে তিন) কাঠা।

 

চৌহদ্দী: উত্তরে-অত্র দাগের সম্পত্তি, দক্ষিণে-রাস্তা, পূর্বে-অত্র দাগের সম্পত্তি, পশ্চিমে- মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।

 

 

সত্যপাঠ

 

উপরোক্ত যাবতীয় বিবরণ আমার জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে সত্য ও  সঠিক জানিয়া অত্র সত্যপাঠে নিজ নাম স্বাক্ষর করিলাম।

 

————————

সত্যপাঠকারীর স্বাক্ষর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *