কপিরাইট আইনের মামলার লিখিত জবাব

২০০০ ইং সালের কপিরাইট আইন (Copyright Act, 2000) এর ৭৬ ধারা অনুসারে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মোকদ্দমার লিখিত জবাব।

 

মোকাম: বিজ্ঞ জেলা জজ আদালত, ঢাকা

দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ১২৫/২০২৪

হাফেজ মোঃ সাইফুল্লাহ

——————বাদী।

 

-বনাম-

 

মোঃ আব্দুল্লাহ (বাবুল) এবং অন্যান্য

———————–বিবাদীগণ।

 

উপরোক্ত মোকদ্দমার ১নং বিবাদী পক্ষে লিখিত আপত্তি।

 

১নং বিবাদীর বিনীত নিবেদন এই যে,

 

১। উপরোক্ত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্তটি ১নং বিবাদীর বিরুদ্ধে আকারে ও প্রকারে চলিতে পারে না।

 

২। উপরোক্ত বাদীপক্ষের মোকদ্দমাটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

 

৩। নালিশী শিল্প কর্ম, তথা প্যাকেট/নাম/ডিজাইন ইত্যাদিতে বাদীপক্ষের কোন প্রকার স্বত্ব, স্বামীত্ব নাই। লোভের বশবর্তী হইয়া বাদীপক্ষ মিথ্যা বর্ণনায় উপরোক্ত মোকদ্দমা দায়ের করিয়াছে। যাহাতে বাদীপক্ষের কোন প্রকার প্রতিকার পাওয়ার হকদার নহে।

 

৪। বাদীপক্ষের মোকদ্দমাটি তামাদিতে বারিত।

 

৫। বাদীপক্ষের মোকদ্দমাটি এস্টাপেল, ওয়েভার এবং একুইসেন্স এর বিধান মতে বারিত বটে।

 

৬। বাদীপক্ষের মোকদ্দমাটি ভূয়া, মিথ্যা ও তঞ্চকা পূর্ব, ভূয়া ও বাদীর মোকদ্দমা দায়ের করিবার কোন কারণ বিদ্যমান না থাকায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্তটি সরাসরি খারিজযোগ্য বটে।

 

৭। বাদীপক্ষের আরজির ১ম অনুচ্ছেদের বর্ণনা যে, বাদীর চাচা নান্না মিয়া ১৯৫০ সালে পুরাতন ঢাকার মৌলভী বাজারে শাহী মোরগ পোলাও নামে বিরানী ও ব্যবসা শুরু করেন এবং দীর্ঘ ২০ বছর যাবৎ উক্ত মৌলভী বাজারে অত্যন্ত সুনামের সহিত বিরানী ব্যবসা চালাইয়া আসিতে থাকা অবস্থায় ঠিকানা পরিবর্তন করিয়া ১৬নং বেচারাম দেউরীতে উক্ত শাহী মোরগ পোলা নামে দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ তাহর নিজ নামে বিরানীর ব্যবসা পরিচালনা করিয়া আসিতে থাকাবস্থায়, উক্ত বিরানীর সুনাম ছড়িয়া পড়ে এবং এক পর্যায়ে নান্না মিয়া বিরানী নামে সু-পরিচিত হইয়া পড়িলে আবারও স্থান পরিবর্তন করিয়া ৪২ নং বেচারাম দেউরী সরদার ভবনে উক্ত শাহী মোরগ পোলাউ এর ব্যবসা করিতে থাকা অবস্থায় বাদীকে উক্ত ব্যবসায় তাহার সহযোগী হিসাব ১৯৬৫ সালে নিয়োজিত করেন, যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভূয়া ও বানোয়াট বটে।

 

৮। বাদীর আরজির ২নং অনুচ্ছেদের বক্তব্য যে, উক্ত ৪২ নং বেচারাম দেউরীতে তাহার চাচা হাজী নান্না মিয়ার তত্ত্ববধানে বাদী অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে বিরানী ব্যবসা পরিচালনা করিতে থাকাবস্থায় এক পর্যায়ে হাজী নান্না মিয়া তাহার বিবাদীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বাদীকে মালিকানা সহ সকল প্রকার দায়িত্ব বুঝাইয়া দেয়, তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রণোদিত বটে।

 

৯। বাদীর আরজির ৩নং অনুচ্ছেদের বর্ণনা সম্বন্ধে অত্র মোকদ্দমার ১নং বিবাদীর বক্তব্য নিষ্প্রয়োজন। উক্ত বিষয়গুরো দালিলিক বিধায় তাহা প্রমাণ করার দায়িত্ব বাদীপক্ষের উপরই বর্তায়।

 

১০। বাদীপক্ষের আরজির ৪নং অনুচ্ছেদের বর্ণনায় বাদীর বক্তব্যের সকল বিষয় দালিলিক তাহা প্রমাণ করার দায়িত্ব বাদীর উপর বর্তাইবে এবং আর সকল বক্তব্য অত্র মোকদ্দমায় ১নং বিবাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

 

১১। বাদীপক্ষের আরজির ৫নং অনুচ্ছেদের বর্ণনায় যাহা বলিয়াছে তাহা দালিলিক বিধায় তাহা প্রমাণের দায়িত্ব বাদীর উপর বর্তায় এবং এ কারণে ১নং বিবাদীর বক্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

১২। বাদীপক্ষের আরজির ৬নং অনুচ্ছেদের বক্তব্যে বাদী যে সকল বক্তব্য প্রদান করিয়াছে, তাহার মদ্যে দালিলিক বিষয়গুলো সম্বন্ধে ১নং বিবাদীর বক্তব্য নিষ্প্রয়োজন। অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে নং বিবাদী বক্তব্য এই যে, বাদীপক্ষ দুর্লোভের বশবর্তী হইয়া সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত এই মামলা দায়ের করিয়াছেন।

 

১৩। বাদীপক্ষের আরজির ৭নং অনুচ্ছেদের বর্ণনামাতে বলিয়াছে যে, বাদী বিগত ২০/১২/২০১৩ইং তারখে ১নং বিবাদীগসহ অন্যান্য বিবাদীগণকে নকল করিয়া ব্যবসা করিতে মৌখিকভাবে নিষেধ করেন এবং তাহাদের অবৈধ কার্যকলাপ করা হইতে বিরত থাকিতে বলে, যাহা সম্পূর্ণ ও অবৈধ, মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রনোদিত বিধায় ১নং বিবাদীর বক্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

১৪। বাদীপক্ষের আরজির ৮ন অনুচ্ছেদের বক্তব্যের সকল বিষয় দালিলিক তাহা প্রমাণের দায়িত্ব বাদীর উপর বর্তাবে এবং অন্য সকল বিষয় ১নং বিবাদী অস্বীকৃত, মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রনোদিত বলিয়া ১নং বিবাদীর বক্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

১৫। বাদীপক্ষ আরজির ৯নং অনুচ্ছেদের বর্ণনাতে বলিয়াছে যে, ১নং বিবাদীসহ অন্যান্যরা জনপ্রিয়তায় ঈষান্বিত হইয়া তাহার ব্যবসার অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করিবার উদ্দেশ্যে নালিশী ‘ক” তফসিল বর্ণিত কপিরাইড সাদৃশ্যমূলক কপিরাই হিসাবে ব্যবহার করিয়া ক্রেতা সাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তি ও প্রতারণা সৃষ্টি করিয়া ক্ষতিগ্রস্থ হইয়া আসিতেছে, যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ১ বিবাদী তাহা অস্বীকার করেন।

 

প্রকৃত বর্ণনা নিম্নরূপ

 

(ক) হাজী সেরাজুল ইসলাম ওরফে নান্না পিতা-মৃত রহমান খান বিগত ১৯৫০ সন হইতে বিরিয়ানী পাক করিয়া মৌলভী বাজার, ঢাকায় বিক্রয় করিতেন। ২০ বছর ব্যবসা করার পর বাজারের দোকান হইতে ১৬নং বেচারাম দেউড়ীতে তাহার বিরিয়ানীর দোকান স্থানান্তর করেন। উক্ত ঠিকানায় ১০ বছর যাবত তাহার ব্যবসা পরিচালনা করেন। উভয় দোকানেই তিনি তাহার বিরিয়ানী সরবরাহের প্যাকেটে একটি মোরগের ছবি ও নান্না মিয়া নাম ব্যবহার করিতে থাকেন। ইহার পরবর্তীতে হাজী সেরাজুল ইসলাম ওরফে নান্না মিয়া ৪২ নং বেচারাম দেউরী, সরদার ভবন, ঢাকাতে ভাড়াকৃত দোকানে তাহার ব্যবসা স্থানান্তর করেন এবং মোরগের ছবি ও হাজী নান্না মিয়া নাম সম্বলিত প্যাকেটে তাহার পাককৃত বিরিয়ানী বিক্রয় করিতে থাকেন। উক্ত হাজী নান্না মিয়া ব্যবসায়িক কাজের সুবিধার জন্য অন্যান্য কর্মচারীদের সঙ্গে তিনি বিভিন্ন সময়ে তাহার ২ (দুই) ভ্রাতুস্পুত্র হাজী আব্দুল্লাহ ওরফে বাবুলী ও হাফেজ সাইফুল্লাহ ওরফে ময়নাকে তাহার কর্মচারী হিসাবে নিয়োগ দান করেন।

 

খ) এমতাবস্থায় হাজী নান্না মিয়া অসুস্থ হইয়া পড়িলে বাদীকে তাহার ব্যবসা দেখাশুনার জন্য দাযিত্ব অর্পন করেন। কিন্তু বাদী ব্যবসার নামে বিভিন্ন লোকজনের নিকট হইতে নগদ টাকা ও বাকীতে মালপত্র ক্রয় করেন, কিন্তু কখনও পাওনাদারদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করার কারণে তাহারা নানাবিধ চাপ সৃষ্টি করিলে বাদী পাওনানদারদের টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকের চেক প্রদান করেন। কিন্তু প্রত্যেকটি চেক ব্যাংক হইতে ডিজঅনার হইয়া ফেরৎ আসে। পাওনাদাররা দোকানে আসিয়া ব্যবসা পরিচালনায় অনবরত বাধা প্রদান করিতে থাকিলে বাদীর চাচা হাজী নান্না মিয়া তাহার মিরপুরের বাসা হইতে তাহার ৪২ নং বেচারাম দেউরী, ঢাকাস্থিত দোকানে আসিয়া পাওনাদারদের নিকট হইতে তাহাদের পাওনা ও চেক ডিজঅনার হওয়ার খবর সম্বন্ধে নিশ্চিত হইয়া বাদীর নিকট বৃত্তান্ত জানিতে চাহেন। বাদী হাজী নান্না মিয়াকে এ ব্যাপারে কোনরূপ প্রশ্ন করিতে অশালীন ভাষায় নিষেধ করে এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি প্রদান করিলে হাজী নান্না মিয়া তাহার নিযুক্তীয় কর্মচারী বাদীর বিরুদ্ধে জি,ডি, দাখিল করেন ও ওয়ার্ড কমিশানারের নিকট একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করেন ও বাদীকে দোকান হইতে বাহির করিয়া দেন এবং নিজে তাহার অপর ভ্রাতুষ্পুত্র ১নং বিবাদী হাজী আব্দুল্লাহ ওরফে বাবুলীকে সঙ্গে নিয়া বিরিয়ানীর ব্যবসা চালাইতে থাকেন।

 

(গ) অতঃপর বিগত ০১/০১/০৮ইং তারিখে উক্ত হাজী নান্না মিয়া তাহার ৪২নং বেচারাম দেউড়ীস্থিত বিরানির ব্যবসা ও অন্যান্য শাখার ব্যবসায়িক সুনামসহ ৩১/১২/২০১২ইং পর্যন্ত ১নং বিবাদীর বরাবরে বুঝাইয়া দেন। সময় উত্তীর্ণ হইবার পূর্বে ১২/১২/১২ইং তারিখে হাজী নান্না মিয়া পুনরায় আজীবনের জন্য ব্যবসায়িক সুনামসহ ১নং বিবাদীর বরাবরে বুঝাইয়া দেন। চাচা হাজী নান্না মিয়ার নিকট হইতে ব্যবসা বুঝিয়া পাইয়া ১নং বিবাদী সুনামের সঙ্গে ও সফলতার সঙ্গে তাহার মোরগ মার্কা ও হাজীী নান্না মিয়া নাম সম্বলিত প্যাকেটে তৈরীকৃত বিরানী বিক্রয় করিয়া আসিতেছেন। মোরগের ছবি ও নান্না মিয়ার নাম সম্বলিত যে প্যাকেট ১৯৫০ সন হইতে ব্যবহৃত হইত তাহা এখনও ব্যবহৃত হইয়া আসিতেছে। হাজী নান্না মিয়ার ব্যবহৃত প্যাকেট অন্য কাহারও নামে বৈধভাবে রেজিষ্ট্রী হওয়ার অবকাশ নাই। হাজী নান্না মিয়ার নিকট হইতে ব্যবসা বুঝিয়া লইবার পর ১নং বিবাদী স্বার্থক ভাবে ও সুনামের সঙ্গে ব্যবসা চালাইতে থাকাবস্থায় বাদী ১নং বিবাদীর সঙ্গে বারংবার দেখা করেন ও কান্নাকাটি করিয়া পাওনাদারের কবল হইতে তাহাকে বাচাইতে কাকুতি মিনতি করেন। এমতাবস্থায় ১নং বিবাদী বাদী কর্তৃক পাওনাদারদের নামে ইস্যুকৃত চেকগুলো ফেরত লইয়া সকল পাওনাদারদের পাওনা টাকা পরিশোধ করিয়া দেন।

 

(ঘ) অকৃতজ্ঞ ও লোভী বাদী ১৯৫০ সন হইতে মোরগের ছবি ও নান্না মিয়া নাম সম্বলিত প্যাকেট নিজের নামে অবৈধভাবে রেজিষ্ট্রী করাইয়া লাইয়াছেন, যাহার বিরুদ্ধে কপিরাইট দপ্তরে উক্ত রেজিষ্ট্রেশন বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইতেছে।

 

(ঙ) অত্র মোকদ্দমার ১নং বিবাদী শাহী মোরগ পোলাও এর স্বত্বাধিকারী নান্না মিয়ার নিকট হইতে স্বত্ব ও সুনামের মালিক হওয়ার পর হইতে অদ্যাবধি পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতার সহিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন। ইহাতে ঈর্ষান্বিত হইয়া অত্র মোকদ্দমার বাদী (১নং বিবাদীর ছোট ভাই) অত্র মোকদ্দমাটি দায়ের করেন। শুধুমাত্র লোভের বশবর্তী হইয়া উক্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি অবৈধভাবে দখল করার হীন স্বার্থে বাদী অত্র মোকদ্দমাটি দায়ের করেন, যাহা সরাসরি খরচাসহ খারিজযোগ্য।

 

(চ) যেহেতু নালিশী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কপিরাইট, ডিজাইন স্বত্বে বাদীর কোন প্রকার বৈধ মালিকানা নাই এবং নান্না মিয়ার নাম ব্যবহার করিয়া কোন প্রকার ব্যবসা করিবার অধিকার না থাকায় বাদীপক্ষ দুরভিসন্ধি মনে অত্র মোকদ্দমা দায়ের করেন। বাদীপক্ষের Prima-facie কোন কেস নাই। নিষেধাজ্ঞা না পাইলে বাদীপক্ষের কোন ক্ষতি হইবে না। পক্ষান্তরে ১নং বিবাদীর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা হইলে উক্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সুনামসহ ১নং বিবাদী অপূরনীয় ক্ষতির সম্মুখীন হইবে। বাদীর অত্র দরখাস্তে নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার মত কোন উপাদান বিদ্যমান না থাকায় বাদীর দায়েরকৃত মিথ্যা হয়রানীমূলক নিষেধাজ্ঞার দরখাস্তটি খরচসহ খারিজ হইবে।

 

অতএব হুজুরের নিকট প্রার্থনা এই যে, ন্যায় বিচারের স্বার্থে  বাদীপক্ষের দাখিলীয় মিথ্যা ও হয়রানীমূলক অস্থায়ী নিষেজ্ঞার  দরখাস্তটি খরচাসহ খারিজ করিতে আপনার একান্ত মর্জি হয়।

 

হলফনামা

 

আমি, মোঃ আব্দুল্লাহ (বাবুল) পিতা- মৃত জুম্মন মিয়া, সাং- ১৪, গোলাম মোস্তফা লেন, থানা- বংশাল, জেলা-ঢাকা, বয়স ৪৪, বৎসর, পেশা-ব্যবসা, ধর্ম-ইসলাম, জাতীয়তা-বাংলাদেশী, এই মর্মে হলফ পূর্বক ঘোষণা করিতেছি যে,

 

১। আমি অত্র মোকদ্দমার ১নং বিবাদী ও তদ্বিরকারক বটে।

 

২। অত্র দরখাস্তের যাবতীয় বিবরণ সত্য ও সঠিক।

 

উপরোক্ত বর্ণনা আমার জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে সত্য ও সঠিক জানিয়া অদ্য ১১/০৪/১৩ইং তারিখে ৯.৪৮ ঘটিকার সময় আদালতের হলফনামা কমিশনার সাহেবের সম্মুখে উপস্থিত হইয়া নিজ নাম স্বাক্ষর করিলাম।

 

 

————————

হলফকারীর স্বাক্ষর

 

হলফকারী আমার পরিচিত। তিনি আমার সম্মুখে সহি করিলে আমি তাহাকে সনাক্ত করিলাম।

———————-

এডভোকেট

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *