Bar Council MCQ Exam 2013

আইনবিদ ইন্সটিটিউট

01711068609 / 01540105088

২০১৩ সালের অনুষ্ঠিত নৈর্ব্যক্তিক (MCQ) পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরমালা

বার কাউন্সিল এম.সি.কিউ পরীক্ষা- ২০১৩

১। প্রতিরোধমূলক প্রতিকার মঞ্জুর করা যেতে পারে-

(ক) নিষেধাজ্ঞাদেশ দ্বারা, (খ) ক্রোকাদেশ দ্বারা, (গ) ঘোষণামূলক আদেশ, (ঘ) নিলাম বিক্রির আদেশ দ্বারা।

২। জেলা জজের আপীল এখতিয়ারবলে প্রচারিত ডিক্রির বিরুদ্ধে প্রতিকার কি?

(ক) আপীল, (খ) রেফারেন্স, (গ) রিভিশন, (ঘ) রিভিউ।

৩। আপীলযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল দায়েরের পূর্বেই উক্ত ডিক্রি স্থগিতের দরখাস্ত কোন আদালতে দাখিল করা যাবে?

(ক) রিভিশন আদালত, (খ) আপীল আদালত, (গ) রেফারেন্স আদালত, (ঘ) উক্ত ডিক্রি প্রচারকারী আদালত।

৪। কোন রিভিউ দরখাস্ত না-মঞ্জুর আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিকার কী?

(ক) আপীল, (খ) রিভিশন, (গ) রিভিউ, (ঘ) রেফারেন্স।

৫। Pleading সংশোধন করা যায়-

(ক) অনুসন্ধানের যে কোন পর্যায়ে, (খ) প্রসিডিংস-এর যে কোন পর্যায়ে, (গ) তদন্তের যে কোন পর্যায়ে, (ঘ) ডিক্রি জারির কোন পর্যায়ে।

৬। যদি বিবাদী আদালত কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে লিখিত বর্ণনা দাখিল করতে ব্যর্থ হয়, সেক্ষেত্রে মামলাটি-

(ক) খারিজ হবে, (খ) ডিক্রি হবে, (গ) একতরফা নিষ্পত্তি হবে, (ঘ) দোতরফা নিষ্পত্তি হবে।

৭। আদি এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের পক্ষের প্রতিকার হতে পারে-একতরফা ডিক্রির বিরুদ্ধে সংক্ষুদ্ধ

(ক) রিভিশন, (খ) রিভিউ, (গ) রেফারেন্স, (ঘ) আপীল।

৮। একজন অতিরিক্ত জেলা জজ কর্তৃক প্রচারিত আপীলযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে, সাধারণতঃ রিভিশন করা যায়-

(ক) জেলা জজ আদালতে, (খ) আপীল বিভাগে, (গ) বিভাগীয় জজ আদালতে, (ঘ) হাইকোর্ট বিভাগে।

৯। কোন পক্ষ কর্তৃক Set off দাবি করা যেতে পারে-

(ক) নিষেধাজ্ঞা মামলায়, (খ) স্বত্বের মামলায়, (গ) অর্থের মামলায়, (ঘ) বণ্টনের মামলায়।

১০। Mense Profit বলতে বুঝায় একজন ব্যক্তি কর্তৃক কোন সম্পত্তি হতে প্রাপ্ত মুনাফা, যে সম্পত্তিতে উক্ত ব্যক্তির-

(ক) বৈধ দখল আছে, (খ) অনুমিত দখল আছে, (গ) আইনসঙ্গত দখল আছে, (ঘ) অন্যায়ভাবে দখল আছে।

১১। নিম্নের কোন আদালত একটি ডিক্রি জারি করতে পারে?

(ক) আপিল আদালত, (খ) রিভিশন আদালত, (গ) ডিক্রি প্রদানকারী আদালত, (ঘ) একই শ্রেণির অন্য যে কোন আদালত।

১২। আদালত কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাদী প্রয়োজনীয় স্ট্যাম্প-পেপার সরবরাহ করতে ব্যর্থ হলে, আদালতে হবে-

(ক) আরজি ফেরতের, (খ) আরজি অস্বীকারের, (গ) আরজি প্রেরণের, (ঘ) আরজি নাকচের।

১৩। একটি মামলায় মূল্যমান সংশোধন সর্বাধিক সময়কাল হবে-

(ক) ৭ দিন, (খ) ১৪ দিন, (গ) ২১ দিন, (ঘ) ৩০ দিন।

১৪। আরজিতে বিবৃত অভিযোগসমূহ বিবাদীর লিখিত জবাবে সুনির্দিষ্টভাবে অস্বীকার করা না হলে, তা হবে বিবাদীর-

(ক) স্বীকারোক্তি, (খ) উপস্থাপন, (গ) স্বীকৃতি, (ঘ) বর্জন।

১৫। কোন ব্যক্তি-বিবাদী পক্ষ তার লিখিত জবাব দাখিল করতে সর্বোচ্চ-

(ক) ৬ মাসের মধ্যে, (খ) ৪ মাসের মধ্যে, (গ) ৩ মাসের মধ্যে, (ঘ) ২ মাসের মধ্যে।

১৬। একটি আরজিতে প্রত্যাখ্যান স্বাক্ষর করবে কে?

(ক) বাদী, (খ) বাদীর উকিল, (গ) বিবাদী, (ঘ) বিবাদীর উকিল।

১৭। ৭ লক্ষ টাকা মূল্যমানের একটি মামলায় আরজি খারিজের দরখাস্ত প্রত্যাখ্যানের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করা যাবে-

(ক) আপীল বিভাগে, (খ) হাইকোর্ট বিভাগে, (গ) জেলা জজ আদালতে, (ঘ) বিভাগীয় জজ আদালতে।

১৮। সিভিল প্রসিকিউটর কোডের ১৪৪ ধারার অধীন প্রত্যর্পন বিষয়ে কোন আদেশ হলে সেটি হবে একটি-

(ক) রায়, (খ) ডিক্রি, (গ) আদেশ, (ঘ) রিভিউ।

১৯। সিভিল কোডের কোন ধারায় রেস সাব-জুডিস এর নীতি বর্ণিত আছে?

(ক) ৯, (খ) ১০, (গ) ১১, (ঘ) ১২।

২০। প্রত্যেকটি আপীল মেমোতে স্বাক্ষর করবে-

(ক) আপীলকারী বা তার উকিল, (খ) উকিল এবং রেসপন্ডেন্ট, (গ) আপীলকারী এবং তার উকিল, (ঘ) আপীলকারী এবং রেসপন্ডেন্ট।

২১। বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্যগণের কার্যকাল সমাপ্ত হয়-

(ক) ৫ বৎসরে, (খ) ৩ বৎসরে, (গ) ২ বৎসরে, (ঘ) ১ বৎসরে।

২২। একজন এডভোকেট হাইকোর্ট বিভাগে আইন ব্যবসা করার অনুমতি প্রাপ্তির জন্য অধঃস্তন আদালতে অন্যুন কত বৎসর আইন ব্যবসা করতে হবে?

(ক) ৬ মাস, (খ) ১ বৎসর, (গ) ২ বৎসর, (ঘ) ৩ বৎসর।

২৩। এ্যাডভোকেট এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়্যারম্যান-

(ক) অ্যাটর্নী জেনারেল, (খ) বার কাউন্সিল চেয়ারম্যান, (গ) আপীল বিভাগের বিচারক, (ঘ) হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক।

২৪। একজন ব্যক্তির অন্য সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্তির জন্য তার অন্যূন বয়স হতে হবে-

(ক) ৩০ বৎসর, (খ) ২৭ বৎসর, (গ) ২৫ বৎসর, (ঘ) ২১ বৎসর।

২৫। বার কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত ট্রাইব্যুনাল হয় –

(ক) ৭ ব্যক্তির সমন্বয়ে, (খ) ৫ ব্যক্তির সমন্বয়ে, (গ) ৩ ব্যক্তির সমন্বয়ে, (ঘ) ১ ব্যক্তির সমন্বয়ে।

২৬। ট্রাইবুনালের কোন আদেশ দ্বারা সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি আপীল করতে পারে-

(ক) আপীল বিভাগে, (খ) হাইকোর্ট বিভাগে, (গ) জেলা জজ আদালতে, (ঘ) বার কাউন্সিল আপীল বোর্ডে।

২৭। বার কাউন্সিল কর্তৃক বিধি প্রণয়নের ক্ষেত্রে পূর্ব-অনুমোদন লাগবে-

(ক) রাষ্ট্রপতির, (খ) প্রধান বিচারপতির, (গ) বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের, (ঘ) সরকারের।

২৮। এডভোকেট ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি যদি আইন ব্যবসা করেন, তাহলে তাকে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে-

(ক) ২ মাস পর্যন্ত, (খ) ৩ মাস পর্যন্ত, (গ) ৬ মাস পর্যন্ত, (ঘ) ৪ মাস পর্যন্ত।

২৯। চেয়ারম্যান কর্তৃক বার কাউন্সিলের নির্বাচনি তফসিল অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের কম পক্ষে-প্রকাশ করতে হবে

(ক) ১৫ দিন পূর্বে, (খ) ৩০ দিন পূর্বে, (গ) ৪৫ দিন পূর্বে, (ঘ) ৬০ দিন পূর্বে।

৩০। বার কাউন্সিলের মেয়াদ শুরুর তারিখ হবে-থেকে হিসাব করে ১ম সভা অনুষ্ঠিত

(ক) ৬ মাসের মধ্যে, (খ) ৩ মাসের মধ্যে, (গ) ২ মাসের মধ্যে, (ঘ) ১ মাসের মধ্যে।

৩১। বার কাউন্সিল কোন আইনজীবীর বিরুদ্ধে দাখিলকৃত অভিযোগপত্রের সাথে প্রদত্ত ফি-এর পরিমাণ হবে-

(ক) ১০০ টাকা, (খ) ৫০০ টাকা, (গ) ১০০০ টাকা, (ঘ) ২০০০ টাকা।

৩২। কতজন আইনজীবী বার কাউন্সিলের অনুমতি ব্যতীত শিক্ষানবীশ হতে পারবেন-

(ক) ২ জনের বেশি নয়, (খ) ৩ জনের বেশি নয়, (গ) ৪ জনের বেশি নয়, (ঘ) ৫ জনের বেশি নয়।

৩৩। যদি কোন প্রার্থী তালিকাভুক্তির দরখাস্তে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে, তিনি তালিকাভুক্তির অযোগ্য হবেন-

(ক) ৩ বৎসরের জন্য, (খ) ৬ বৎসরের জন্য, (গ) ৫ বৎসরের জন্য, (ঘ) ১ বৎসরের জন্য।

৩৪। কোন মামলায় যে কোন পক্ষে একের মামলা পরিচালনার অধিকার থাকবে-অধিক আইনজীবী নিযুক্ত থাকলে,

(ক) আইনজীবী যিনি সর্বপ্রথম নিযুক্ত, (খ) আইনজীবী যিনি পক্ষ মনোনীত, (গ) নিযুক্তিয় আইনজীবীদের মধ্যে যিনি সিনিয়র, (ঘ) নিযুক্তির আইনজীবীদের মধ্যে যে কোন একজন।

৩৫। আদালতের কর্ম-সময়ের পর যে কোন জরুরি বিরোধীয় বিষয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকের সাথে একজন আইনজীবীর যোগাযোগ করার উপযুক্ত পন্থা হলো-

(ক) বিচারকের সরকারি খাস কামরায় দেখা করা, (খ) প্রতিপক্ষের এডভোকেটকে সাথে নিয়ে বিচারকের সাথে দেখা করা, (গ) স্থানীয় বারের সভাপতিকে সাথে নিয়ে বিচারকের সাথে দেখা করা, (ঘ) এ ধরনের যোগাযোগ করা হতে বিরত থাকা।

৩৬। একজন আইনজীবীর মামলা পরিচালনার দায়িত্ব অন্য কোন আইনজীবীকে অর্পণ করবে, যদি তাঁকে মক্কেলের পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করতে হয়-

(ক) কোন দলিল সত্যায়ন বিষয়ে, (খ) কোন দলিলের হেফাজত বিষয়ে, (গ) অভিযুক্ত প্রকারে কোন প্রতারণামূলক দলিল সৃজন বিষয়ে, (ঘ) মামলায় উক্ত আইনজীবীর নিযুক্তির বিষয়ে।

৩৭। একজন পাবলিক প্রসিকিউটরের প্রাথমিক দায়িত্ব হলো-

(ক) আসামীর সাজা নিশ্চিত করা, (খ) আসামীর খালাস নিশ্চিত করা, (গ) আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখা, (ঘ) ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।

৩৮। কেবল অপর পক্ষকে হয়রানীর লক্ষ্যে কোন পক্ষ একটি দেওয়ানি মামলা করতে ইচ্ছুক। এক্ষেত্রে একজন আইনজীবী-

(ক) আদালতের অনুমতি নিয়ে মামলাটি গ্রহণ করবেন, (খ) বিরুদ্ধ পক্ষের আইনজীবীকে সাহায্য করবেন, (গ) মামলাটি পরিচালনা করতে অস্বীকার করবেন, (ঘ) নিযুক্তি আইনজীবী হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করবেন।

৩৯। একটি সম্পত্তির নিলাম বিক্রয়ের কার্যক্রমে একজন আইনজীবী কোন পক্ষকে প্রতিনিধিত্ব করলে তিনি-

(ক) সম্পত্তিটি নিজে ক্রয় করতে পারবেন, (খ) সম্পত্তিটি বেনামীতে ক্রয় করতে পারবেন, (গ) পারিতোষিকের পরিবর্তে সম্পত্তিটি ক্রয় করতে পারবেন, (ঘ) সম্পত্তিটি বা তার কোন অংশ কোনভাবেই ক্রয় করতে পারবেন না।

৪০। সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী মামলায় আপীল বিভাগ এ মর্মে ঘোষণা করেন যে,

(ক) তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি অবৈধ, (খ) খন্দকার মোশতাক আহমদ কর্তৃক জারিকৃত সামরিক আইন অবৈধ, (গ) জেনারেল এইচ. এম. এরশাদ কর্তৃক জারিকৃত সামরিক আইন অবৈধ, (ঘ) রাজধানীর বাহিরে হাইকোর্ট বিভাগের ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন অবৈধ।

৪১। অজামিনযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে একজন আসামী জামিন দাবি করতে পারে যদি তার বয়স হয়-

(ক) ১৮ বৎসরের কম, (খ) ১৬ বৎসরের কম, (গ) ১৫ বৎসরের কম, (ঘ) ১৪ বৎসরের কম।

৪২। কে পাবলিক প্রসিকিউটার নিয়োগ করতে পারে?

(ক) রাষ্ট্রপতি, (খ) প্রধানমন্ত্রী, (গ) অ্যাটর্নী-জেনারেল, (ঘ) সরকার।

৪৩। Complaint বলতে কি বুঝায়-

(ক) জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ, (খ) জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ, (গ) দায়রা জজের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ, (ঘ) পুলিশ অফিসারের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ।

৪৪। কে ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করেন?

(ক) জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, (খ) অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, (গ) মহানগর দায়রা জজ, (ঘ) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের।

৪৫। কোন মহানগর এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তা অ-আমলযোগ্য মামলায় তদন্ত করতে পারবে না, যদি সে অনুমতি না নেয়-

(ক) মহা পুলিশ পরিদর্শকের, (খ) মহানগর দায়রা জজ চালচি (গ) পুলিশ কমিশনারের, (ঘ) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

৪৬। একটি ফৌজদারি আদালত পুলিশ ডায়েরী তলব করতে পারেন-

(ক) সাক্ষ্যের জন্য, (খ) তদন্তের জন্য, (গ) বিচারের জন্য, (ঘ) সুরতহালের জন্য।

৪৭। যখন ম্যাজিস্ট্রেট ফাইনাল রিপোর্ট গ্রহণ করেন, তখন আসামী-

(ক) অব্যাহতি পেতে পারে, (খ) খালাস পেতে পারে, (গ) দণ্ড পেতে পারে, (ঘ) মুক্তি পেতে পারে।

৪৮। Complaint প্রত্যাহার করা আসামী-

(ক) মুক্তি পাবে, (খ) অব্যাহতি পাবে, (গ) দণ্ড পাবে, (ঘ) খালাস পাবে।

৪৯। Complaint ব্যতীত অন্যভাবে রুজুকৃত একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম বন্ধ করা হলে, ম্যাজিস্ট্রেট আসামীকে-

(ক) মুক্তি দিতে পারেন, (খ) অব্যাহতি দিতে পারেন, (গ) খালাস দিতে পারেন, (ঘ) দণ্ড দিতে পারেন।

৫০। একজন চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডদেশের বিরুদ্ধে আপীল হবে-

(ক) হাইকোর্ট বিভাগে, (খ) জেলা জজ আদালতে, (গ) দায়রা জজ আদালত, (ঘ) বিভাগীয় জজ আদালত।

৫১। ৩য় শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট প্রদত্ত খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল হবে-

(ক) চীপ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, (খ) দায়রা জজ আদালতে, (গ) জেলা জজ আদালতে, (ঘ) জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে।

৫২। একজন অভিযোগকারী খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করতে পারে-

(ক) ৩০ দিনের মধ্যে, (খ) ৬০ দিনের মধ্যে, (গ) ৯০ দিনের মধ্যে, (ঘ) ১২০ দিনের মধ্যে।

৫৩। ক্রিমিনাল প্রসিডিউর কোডের অধীনে নিম্নের কোন আদালতের রিভিশন ক্ষমতা আছে?

(ক) চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, (খ) চীপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, (গ) দায়রা জজ আদালত, (ঘ) জেলা জজ আদালত।

৫৪। একজন অভিযোগকারীকে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয় না, যদি অভিযোগকারী হয় একটি-

(ক) আর্থিক প্রতিষ্ঠান, (খ) বার কাউন্সিল, (গ) বার সমিতি, (ঘ) আদালত।

৫৫। যুগ্ম দায়রা আদালত হতে একটি মামলা প্রত্যাহার করতে পারেন সংশ্লিষ্ট-

(ক) দায়রা জজ, (খ) বার কাউন্সিল, (গ) স্পেশাল জজ, (ঘ) জেলা জজ।

৫৬। ক্রিমিনাল প্রসিডিউর কোডের ৪৭৬ ধারার অধীনে Complaint দায়েরের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে দেওয়ানি আদালত কর্তৃক প্রদত্ত আদেশ-

(ক) আপীলযোগ্য, (খ) রিভিউযোগ্য, (গ) রিভিশনযোগ্য, (ঘ) উপরের কোনটাই নয়।

৫৭। প্রতিপক্ষ কর্তৃক জেরাকৃত একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য একই বিষয় এবং পক্ষদ্বয়ের মধ্যে পরবর্তী যে কোন বিচারিক কার্যক্রমের প্রাসঙ্গিক হবে, যখন সাক্ষী হন-

(ক) সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, (খ) সরকারি কর্মচারী, (গ) মৃত ব্যক্তি, (ঘ) জীবিত ব্যক্তি।

৫৮। সকল ক্ষেত্রেই মৌখিক সাক্ষ্য হবে-

(ক) লিখিত, (খ) দালিলিক, (গ) পরোক্ষ, (ঘ) প্রত্যক্ষ।

৫৯। নিম্নের কোনটি গৌণ সাক্ষ্য নহে?

(ক) মূল দলিলের সার্টিফাইড কপি, (খ) মূল দলিলের প্রতিলিপি, (গ) সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক স্বাক্ষরিত বিক্রয় দলিলের অবিকল নকল, (ঘ) দলিল দেখেছেন এমন ব্যক্তি কর্তৃক উক্ত দলিল সম্পর্কিত মৌখিক সাক্ষ্য।

৬০। প্রাথমিক সাক্ষ্য বলতে বুঝায় এমন দলিল যা পরিদর্শনের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে-

(ক) সরকারি কর্মকর্তার নিকট, (খ) আইনজীবীর নিকট, (গ) তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট, (ঘ) আদালতের নিকট।

৬১। একটি দলিলের বিষয়বস্তু প্রমাণ করা যেতে পারে-

(ক) প্রাথমিক সাক্ষ্য দ্বারা, (খ) গৌণ সাক্ষ্য দ্বারা, (গ) স্বয়ং দলিলটি দ্বারা, (ঘ) উপরের যে কোন একটির দ্বারা।

৬২। কোনটি Private document?

(ক) মূল বিক্রয় দলিল, (খ) খতিয়ান, (গ) সিআরপিসি-র ১৬৮ ধারার প্রদত্ত বক্তব্য, (ঘ) কোন পক্ষ কর্তৃক দাখিলী আরজি।

৬৩। B একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। A, B এর মৃত্যুকালীন ঘোষণা প্রমাণ করতে চায়। এখানে A কে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে-

(ক) B এর জীবনকাল, (খ) B এর অসুস্থতা, (গ) B এর মৃত্যু, (ঘ) B এর হাসপাতাল ত্যাগ।

৬৪। বিনা টিকেটে ট্রেন ভ্রমণের অভিযোগ X অভিযুক্ত হয়। X এর টিকিট ছিল এ বিষয়টি প্রমাণের দায়িত্ব-

(ক) ট্রেন টিকেট চেকারের, (খ) স্ট্রেশন মাস্টারের, (গ) ট্রেনের গার্ডের, (ঘ) X-এর।

৬৫। তামাদি আইন সর্বপ্রথম আইনে পরিণত হয়-

(ক) ১৮৫৯ সালে, (খ) ১৮৬২ সালে, (গ) ১৯৭১ সালে, (ঘ) ১৯০৮ সালে।

৬৬। লিমিটেশন অ্যাক্ট, ১৯০৮ এর ৫ ধারা প্রযোজ্য হবে না-

(ক) স্যুটের ক্ষেত্রে, (খ) আপীলের ক্ষেত্রে, (গ) রিভিউর ক্ষেত্রে, (ঘ) রিভিশনের ক্ষেত্রে।

৬৭। Z নাবালক থাকাবস্থায় তার মামলা করার অধিকার জন্মে। তামাদির সময় গণনা শুরু হবে যখন-

(ক) Z-এর সাবালকত্বের অবসান হবে, (খ) Z নাবালক থাকবে, (গ) Z-এর নাবালকত্বের অবসান হবে, (ঘ) উপরের কোনটাই নয়।

৬৮। একটি আপীল দায়েরে তামাদির মেয়াদ গণনার ক্ষেত্রে বাদ করে-

(ক) আপীলের মেমো প্রস্তুতের জন্য ব্যয়িত সময়, (খ) আইনজীবী নিয়োগের জন্য ব্যয়িত সময়, (গ) প্রতিপক্ষের প্রতি সমন জারির ব্যয়িত সময়, (ঘ) রায় এবং ডিক্রির জাবেদা নকল পেতে ব্যয়িত সময়।

৬৯। লিমিটেশন অ্যাক্ট, ১৯০৮ এর ধারা ১৪ প্রযোজ্য হয়-

(ক) স্যুটের ক্ষেত্রে, (খ) রেফারেন্সের ক্ষেত্রে, (গ) রিভিশনের ক্ষেত্রে, (ঘ) রিভিউর-র ক্ষেত্রে।

৭০। একটি মামলায় প্রতারণামূলক দলিল সৃজনের অভিযোগ করা হলে উক্ত মামলায় তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে বাদীর-

(ক) অধিকার সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়ার দিন হতে, (খ) প্রতারণা বিষয়ে জ্ঞাত হওয়ার দিন হতে, (গ) দলিল সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়ার দিন হতে, (ঘ) মামলা সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়ার দিন হতে।

৭১। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর ৯ ধারার অধীন দায়েরযোগ্য মামলার তামাদির মেয়াদ হবে বেদখলের তারিখ হতে-

(ক) ৬ বছর, (খ) ৬ মাস, (গ) ৬ সপ্তাহ, (ঘ) ৬ দিন।

৭২। লিমিটেশন অ্যাক্ট, ১৯০৮ এর কোন কিছুই প্রযোজ্য হবে না-

(ক) চুক্তি আইন, ১৮৭২ এর ২৫ ধারার ক্ষেত্রে, (খ) সিভিল প্রসিকিউটর কোডের ১৪৪ ধারার ক্ষেত্রে, (গ) সিভিল প্রসিডিউর কোডের ১০৭ ধারার ক্ষেত্রে, (ঘ) সিভিল প্রসিডিউর কোডের ১১৫(২) ধারার ক্ষেত্রে।

৭৩। কোন ব্যক্তি সূর্যাস্তের পরে ও সূর্যদয়ের পূর্বে সিঁধ কেটে বা দরজা-জানালা ভেঙে গৃহে প্রবেশ করলে সে ব্যক্তির অপরাধ হবে-

(ক) গৃহে অনধিকার প্রবেশ, (খ) রাত্রিকালে গৃহে সিঁধ কেটে বা দরজা জানালা ভেঙে অনধিকার প্রবেশ, (গ) সঙ্গোপনে গৃহে অনধিকার প্রবেশ, (ঘ) সিঁধ কেটে বা দরজা জানালা ভেঙে গৃহে প্রবেশ।

৭৪। X অন্যায়ভাবে Y এর ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে ইচ্ছাপূর্বক -এর একটি আংটি নদীতে নিক্ষেপ করে। X এর কৃত অপরাধ হলো-

(ক) চুরি, (খ) অর্থ আত্মসাৎ, (গ) ক্ষতি, (ঘ) জোরপূর্বক সম্পত্তি আদায়।

৭৫। X নিজেকে মৃত Y হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে। X এর কৃত অপরাধ হলো-

(ক) ক্ষতি, (খ) প্রবঞ্চনা, (গ) প্রতারণা, (ঘ) ছদ্মবেশে প্রবঞ্চনা।

৭৬। প্রতিটি দস্যুতায় রয়েছে-

(ক) চুরি এবং জোর পূর্বক সম্পত্তি আদায়, (খ) জোরপূর্বক সম্পত্তি আদায় এবং চুরি, (গ) চুরি অথবা জোর পূর্বক সম্পত্তি আদায়, (ঘ) ডাকাতি এবং চুরি।

৭৭। ডাকাতির সাথে খুনের অপরাধের সর্বোচ্চ সাজা কি?

(ক) মৃত্যুদণ্ড, (খ) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, (গ) ১০ বৎসরের সশ্রম কারাদণ্ড, (ঘ) ১০ বৎসরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড।

৭৮। A, Z-এর দখলে থাকা একটি সম্পত্তি তার নিজের মনে করে সরল বিশ্বাসে নিয়ে যায়। A এর কৃত অপরাধ হলো-

(ক) চুরি, (খ) অর্থ আত্মসাৎ, (গ) জোরপূর্বক সম্পত্তি, (ঘ) কোন অপরাধ হয় নাই।

৭৯। পেনাল কোডের অধীনে কোনটি অনুমোদিত সাজা নয়?

(ক) কারাদণ্ড, (খ) বেত্রাঘাত, (গ) ২০ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ, (ঘ) জরিমানা।

৮০। যদি কোন আসামী চার্জ গঠনকালে স্বীকার করে যে সে অভিযুক্ত অপরাধটি সংঘটন করেছে, তাহলে ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ দিতে পারেন আসামীর-

(ক) অব্যাহতির, (খ) মুক্তির, (গ) খালাসের, (ঘ) সাজার।

৮১। চুরির অপরাধ নিম্নের কোনটির সাথে সম্পর্কিত?

(ক) জমির সাথে, (খ) দণ্ডায়মান গাছের সাথে, (গ) স্বর্ণালংকারের সাথে, (ঘ) দালানের সাথে।

৮২। বসতঘরে চুরি অপরাধের সর্বোচ্চ সাজা কি?

(ক) ৫ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, (খ) ৩ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, (গ) ৭ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও জরিমানা, (ঘ) ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও জরিমানা।

৮৩। ধর্ষণ অপরাধ সংঘটনের উপাদান হলো-

(ক) ৮টি, (খ) ৫টি, (গ) ৭টি, (ঘ) ৩টি।

৮৪। Y এর যে রাস্তায় চলাচলের অধিকার আছে সে পথে X বিঘ্ন সৃষ্টি করে। এতে Y এর চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। X এর কৃত অপরাধ হলো-

(ক) অন্যায় আটক, (খ) অন্যায় অর্পণ, (গ) গ অন্যায় বাধা, (ঘ) ঘ অন্যায় নিয়ন্ত্রণ।

৮৫। পেনাল কোড হলো একটি,

(ক) adjective law, (খ) subjective law, (গ) preventive law, (ঘ) procedural law.

৮৬। পেনাল কোডে কত প্রকারের আঘাতের “মারাত্মক” হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে?

(ক) ৬ প্রকারের, (খ) ৮ প্রকারের, (গ) ৯ প্রকারের, (ঘ) ১০ প্রকারের।

৮৭। X, Z -এর মুখে ঘুষি মারলে তার (Z) একটি দাঁত পড়ে যায়। X এর কৃত অপরাধ হলো-

(ক) সাধারণ জখম, (খ) মারাত্মক জখম, (গ) ইচ্ছাকৃত জখম, (ঘ) হত্যার প্রচেষ্টা।

৮৮। পেনাল কোডের ৩৪ ধারার অধীন সাধারণ উদ্দেশ্যে অপরাধ সংঘটনের জন্য ন্যূনতম আসামী হতে হবে-

(ক) ৫ জন, (খ) ৩ জন, (গ) ৭ জন, (ঘ) ২ জন।

৮৯। নিচের কোনটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে না?

(ক) আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগে কৃতকর্ম, (খ) অবৈধ সমাবেশ গঠনে কৃতকর্ম, (গ) অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র করা, (ঘ) অপরাধ সংঘটনের পরিকল্পনা করা।

৯০। খুন নহে এমন অপরাধমূলক নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি কি?

(ক) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও জরিমানা, (খ) ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, (গ) ১০ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা, (ঘ) ৭ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা।

৯১। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা অনুসারে স্থাবর সম্পত্তি দখল উদ্ধারের ডিক্রির বিরুদ্ধে সংক্ষুদ্ধ পক্ষ দায়ের করতে পারে-

(ক) আপীল, (খ) রিভিশন, (গ) রিভিউ, (ঘ) রেফারেন্স।

৯২। সরকার কর্তৃক কোন ব্যক্তি তার জমি হতে বেদখল হলে সে মামলা করতে পারে-

(ক) দখল উদ্ধারের, (খ) কেবল স্বত্ব ঘোষণার, (গ) স্বত্ব ঘোষণা ও দখল উদ্ধারের, (ঘ) স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মতন।

৯৩। একটি চুক্তি সুনির্দিষ্ট বলবৎ করা যায়, যখন-

(ক) চুক্তিটি প্রকৃতিগতভাবেই প্রত্যাহারযোগ্য, (খ) ইহার আর্থিক ক্ষতিপূরণ দ্বারা পর্যাপ্ত প্রতিকার হয়, (গ) ইহার আর্থিক ক্ষতিপূরণ দ্বারা পর্যাপ্ত প্রতিকার হয় না, (ঘ) চুক্তিটি সম্পাদনের পূর্বেই, চুক্তির বিষয়বস্তুর উল্লেখযোগ্য অংশের অস্তিত্ব বিলীন হয়।

৯৪। A একটি জমির বৈধ দখলে আছে। প্রতিবেশী গ্রামবাসী উক্ত সম্পত্তির উপর দিয়ে চলাচলের অধিকার দাবি করে, A মামলা করতে পারে-

(ক) অগ্রক্রয়ের, (খ) ক্ষতিপূরণের, (গ) ঘোষণার, (ঘ) বণ্টনের।

৯৫। একটি চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যায় না, যখন-

(ক) চুক্তিটি প্রকৃতিগতভাবেই প্রত্যাহারযোগ্য, (খ) চুক্তিটির প্রকৃত ক্ষতি নিরূপণের মাপকাঠি থাকে না, (গ) চুক্তিটির আর্থিক ক্ষতিপূরণ দ্বারা পর্যাপ্ত প্রতিকার হয় না, (ঘ) চুক্তিটির আর্থিক ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায় না।

৯৬। ১ জুলাই, ২০০৪ তারিখে একটি রেজিস্ট্রিকৃত চুক্তির অনুবলে সুনির্দিষ্টভাবে চুক্তি বলবতের জন্য মামলা করার ক্ষেত্রে বাধীকে আরজির সাথে জমা দেয়ার প্রয়োজন ছিল-

(ক) চুক্তির অবশিষ্ট মূল্যের ২৫%, (খ) চুক্তির অবশিষ্ট মূল্যের ৫০%, (গ) অবশিষ্ট চুক্তিমূল্য, (ঘ) কোন চুক্তিমূল্য দাখিল অপ্রয়োজনীয়।

৯৭। দেওয়ানি আদালত কর্তৃক স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার ডিক্রি প্রচারের ক্ষমতা

(ক) বিবেচনামূলক, (খ) বাধ্যতামূলক, (গ) নির্দেশমূলক, (ঘ) নিরোধমূলক।

৯৮। দলিল বাতিলের মামলায় বাদীকে উক্ত দলিলের-

(ক) পক্ষ থাকার প্রয়োজন নাই, (খ) অবশ্যই পক্ষ থাকতে হবে, (গ) একজন সাক্ষী হতে হবে, (ঘ) উপরের কোনটিই নয়।

৯৯। ঘোষণামূলক মামলা কে করতে পারে?

(ক) আইনসম্মত বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ব্যক্তি, (খ) কোন সম্পত্তিতে অধিকার আছে এমন ব্যক্তি, (গ) মৌলিক অধিকার বলবৎ করতে অধিকারী ব্যক্তি, (ঘ) ক এবং খ উভয়।

১০০। কোন ব্যক্তি স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত একটি ঘোষণামূলক মোকদ্দমা করতে পারে যদি সম্পত্তিতে তার-

(ক) প্রতীকী দখল থাকে, (খ) আংশিক দখল থাকে, (গ) দখল না থাকে, (ঘ) একচ্ছত্র দখল থাকে।

১-ক ২-গ ৩-ঘ ৪-খ ৫-খ ৬-গ ৭-ঘ ৮-ঘ ৯-গ ১০-ঘ
১১-গ ১২-ঘ ১৩-গ ১৪-গ ১৫-ঘ ১৬-ক ১৭-খ ১৮-খ ১৯-খ ২০-গ
২১-খ ২২-গ ২৩-গ ২৪-ঘ ২৫-গ ২৬-খ ২৭-ক ২৮-গ ২৯-গ ৩০-ঘ
৩১-গ ৩২-গ ৩৩-গ ৩৪-গ ৩৫-খ ৩৬-ক ৩৭-ঘ ৩৮-গ ৩৯-ঘ ৪০-ঘ
৪১-খ ৪২-ঘ ৪৩-খ ৪৪-ঘ ৪৫-ঘ ৪৬-গ ৪৭-ঘ ৪৮-ঘ ৪৯-ক ৫০-গ
৫১-খ ৫২-খ ৫৩-গ ৫৪-খ ৫৫-ক ৫৬-গ ৫৭-খ ৫৮-ঘ ৫৯-ক ৬০-ঘ
৬১-গ ৬২-খ ৬৩-গ ৬৪-ঘ ৬৫-ক ৬৬-ক ৬৭-গ ৬৮-ঘ ৬৯-ক ৭০-খ
৭১-খ ৭২-ক ৭৩-গ ৭৪-গ ৭৫-গ ৭৬-ক ৭৭-ক ৭৮-ক ৭৯-খ ৮০-ঘ
৮১-গ ৮২-গ ৮৩-খ ৮৪-খ ৮৫-খ ৮৬-খ ৮৭-খ ৮৮-ঘ ৮৯-ক ৯০-ক
৯১-খ ৯২-গ ৯৩-গ ৯৪-গ ৯৫-ক ৯৬-গ ৯৭-ঘ ৯৮-ক ৯৯-ঘ ১০০-ঘ

আইনবিদ ল’ একাডেমী

01711068609 / 01540105088

সার্বিক পরিচালনায়- এডভোকেট মুহাম্মদ মহীউদ্দীন (শিশির)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *