হাইকোর্ট পার্মিশন ভাইভা পরীক্ষা
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত “বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট”। এই আদালত বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠন করা হয়েছে। ৯৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রীম কোর্টের দুইটি বিভাগ রয়েছে। যথা-
(১) আপীল বিভাগ,
(২) হাইকোর্ট বিভাগ।
আপীল বিভাগের এখতিয়ার
আপীল বিভাগের নিম্নলিখিত ৫ ধরণের এখতিয়ার বা ক্ষমতাসমূহ থাকবে।
১। আপীল এখতিয়ার-
নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে আপীল বিভাগে আপীল করা যাবে-
-হাইকোর্ট বিভাগের রায়, ডিক্রি, আদেশ বা শাস্তির বিরুদ্ধে আপীল – সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০১
-হাইকোর্ট বিভাগ কোন মামলায় সংবিধানের ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে আইনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জড়িত মর্মে
প্রত্যয়ন করলে,
-হাইকোর্ট বিভাগ কোন ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দিলে বা নিশ্চিত করলে,
-হাইকোর্ট বিভাগ অবমাননার জন্য শাস্তি প্রদান করলে,
-আপীল বিভাগ আপীলের অনুমতি (Leave to Appeal) দিলে,
-হাইকোর্টের মূল দেওয়ানী এখতিয়ারের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল -ধারা ১০৯, CPC
-হাইকোর্টের দেওয়ানী আপীল এখতিয়ারের ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল -ধারা ১০৯, CPC
-চূড়ান্ত আপীল এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতের ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে -ধারা ১০৯, CPC
২। পরোয়ানা ইস্যু ও প্রক্রিয়া সম্পাদন এখতিয়ার-
বাংলাদেশ সংবিধান এর অনুচ্ছেদ ১০৪ অনুযায়ী আপীল বিভাগ নিম্নলিখিত আদেশ দিতে পারবে-
-কোনো ব্যক্তির হাজিরা, দলিলপত্র উদঘাটন বা দাখিলের আদেশ।
-বিচারাধীন বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ, আদেশ, ডিক্রি বা রিট জারি।
৩। রিভিউ / পুর্বিবেচনা এখতিয়ার (Review)-
– আপীল বিভাগ তার ঘোষিত রায় বা আদেশ রিভিউ করতে পারবে -অনুচ্ছেদ ১০৫, বাংলাদেশ সংবিধান
৪। উপদেশমূলক এখতিয়ার-
-জনগুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে আইনের প্রশ্ন উঠলে রাষ্ট্রপতি মতামত চাইলে আপীল বিভাগ মতামত দিতে পারবেন -অনুচ্ছেদ ১০৬, বাংলাদেশ সংবিধান
৫। রুল তৈরী এখতিয়ার-
-যেকোন আদালতের জন্য রাষ্ট্রপতির আনুমোদন সাপেক্ষে রুল তৈরী করতে পারবেন।
হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০১ ও ১০২ এ হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার সমূহ আলোচনা করা হল-
অনুচ্ছেদ ১০১- হাইকোর্ট বিভাগের আদি (Original), আপীল (Appeal) ও অন্যপ্রকার (Other) এখতিয়ার থাকবে।
অনুচ্ছেদ ১০২- কতিপয় আদেশ দানে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা (Writ)। হাইকোর্ট বিভাগের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের এখতিয়ার থাকবে।
১। আদি এখতিয়ার (Original jurisdiction)-
-মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের জন্য রিট মামলা -অনুচ্ছেদ ১০২, বাংলাদেশ সংবিধান
-হেবিয়াস করপাস/বন্দী হাজির ও মুক্তি -ধারা ৪৯১, CrPC
-আগাম জামিন ও জামিনের অর্থ হ্রাস -ধারা ৪৯৮, CrPC
-The companies Act, 1994 আইনে মামলা
-The Admiralty court Act, 2000 আইনে মামলা
-The Bank Companies Act, 1991 আইনে মামলা
-Succession Act, 1925 আইনে Will and Probate এর মামলা
-The Divorce Act, 1869 আইনে মামলা
-The Representation of People Order, 1972 আইনে মামলা
-Bangladesh Merchant Shipping Ordinance, 1983 আইনে মামলা
-The Contempt of Courts Act, 1926 আইনে মামলা
২। আপীল এখতিয়ার (Appellate Jurisdiction)-
-The Code of Criminal Procedure, 1898 মোতাবেক আপীল
-ধারা ৪০৮ -যুগ্ম দায়রা জজের ৫ বছের বেশি শাস্তির বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-ধারা ৪০৮ -১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের রাষ্ট্রদ্রোহীতার দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-ধারা ৪১০ -যুগ্ম দায়রা জজের ৫ বছের বেশি শাস্তির বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-ধারা ৪১৭ -GR মামলায় দায়রা, অতিরিক্ত ও যুগ্ম দায়রার খালাসের বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-ধারা ৪১৭ -CR মামলায় দায়রা, অতিরিক্ত ও যুগ্ম দায়রার খালাসের বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-ধারা ৪১৭(ক) -GR মামলায় অপর্যাপ্ত দন্ডের বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে।
-The Code of Civil Procedure, 1908 মোতাবেক আপীল
-জেলা জজের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল হাইকোর্টে
-যুগ্ম জেলা জজের ৫ কোটি টাকার উর্দ্ধের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল -ধারা ১৯, The Civil Courts Act,1887
-Value Added Tax Act, 1991 এর ৪২ ধারা
-The Customs Act, 1969 এর ১৯৬ডি ধারা
-The High Court Division Rules, 1973
৩। রিভিশন এখতিয়ার-
-The Code of Civil Procedure, 1908 এর মোতাবেক হাইকোর্টে রিভিশন-
-সহকারী, সিনিয়র সহঃ, যুগ্ম, অতিঃ জেলা ও জেলা জজের রায় বা ডিক্রির বিরুদ্ধে -ধারা ১১৫
-অতিরিক্ত জেলা ও জেলা জজের আদেশের বিরুদ্ধে -ধারা ১১৫
-অতিরিক্ত জেলা ও জেলা জজের রায় বা ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে পূনরায় -ধারা ১১৫(৪)
-দেওয়ানীতে ২য় রিভিশন আছে -ধারা ১১৫(৪)
-রিভিশনে কোন তামাদি মেয়াদ নাই -ধারা ১১৫(৪)
-রিভিশনে ক্ষুব্ধ ব্যক্তির প্রতিকার নাই। তবে রিভিউ করা যাবে -ধারা ১১৫(৪)
-The Code of Criminal Procedure, 1898 এর ৪৩৯ ধারা
-ফৌজদারী মামলায় ২য় রিভিশন নাই। ধারা ৪২৯(৪) ও ৪৩৯ক(২)
৪। আদালতের সহজাত বা অন্তর্নিহিত ক্ষমতা (Inherent power)-
-The Code of Criminal Procedure, 1908 এর ৫৬১এ ধারা
-The Code of Civil Procedure, 1898 এর ১৫১ ধারা
৫। রিভিউ এখতিয়ার (Review Jurisdiction)
-তামাদি মেয়াদ ২০ দিন – তামাদি আইনের ১৬২ অনুচ্ছেদ
-The Code of Civil Procedure, 1908 এর ১১৪ ধারা
-The Code of Civil Procedure, 1908 এর ৪৭ আদেশে রিভিউ এর পদ্ধতি
-The High Court Division Rules, 1973 এর ভাগ ২, অধ্যায় ১০ এ রিভিউ এর পদ্ধতি
-রিভিউ নামঞ্জুর হলে রিভিশন
-রিভিউ মঞ্জুর হলে আপীল
৬। তত্ত্বাবধান এবং নিয়ন্ত্রণ এখতিয়ার (Superintendence and Control Jurisdiction)-
-বাংলাদেশ সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদ
৭। স্থানান্তর এখতিয়ার (Transfer)-
-বাংলাদেশ সংবিধানের ১১০ অনুচ্ছেদ
-The Code of Cicil Procedure, 1908 এর ২৪ ধারা
-The Code of Criminal Procedure, 1898 এর ৫২৬ ধারা
৮। রেফারেন্স বা মতাবত এখতিয়ার (Reference)-
-The Code of Civil Procedure, 1908 এর ১১৩ ধারা
-The Code of Criminal Procedure, 1898 এর ৪৩৮ ধারা (২০০৯ সালে বাতিল)
লাওয়াজিমা কোর্ট (Lawazima) এর এখতিয়ার
পদ্ধতিগত কাজ (Procedural matters)
-Registrar এই কোর্ট এ সভাপতিত্ব করেন
-মামলা শুনানীর জন্য প্রস্তুত করতে পদ্ধতিগত কাজগুলো (Procedural matters) এই কোর্ট করে।
গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বেরত ব্যক্তিগণ-
বর্তমান বা ২৫তম প্রধান বিচারপতি – জনাব সৈয়দ রেফাত আহমেদ -সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দেন
১ম প্রধান বিচারপতি – আবু সাদাত মূহাম্মদ সায়েম
এটর্ণী জেনারেল – এডভোকেট মোঃ আসাদুজ্জামান -সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৬৪ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দেন
বার কাউন্সিলের বর্তমান কমিটি মেম্বারস
বার কাউন্সিল চেয়ারম্যান – এডভোকেট মোঃ আসাদুজ্জামান
বার কাউন্সিলের সচীব – মোহাম্মদ কামাল হোসেন সিকদার
Chairman -Adv Md. Asaduzzaman
Vice-Chairman -Adv Zainul Abedin
Chairman Executive Committee -Adv Md. Ruhul Quddus (Kazal)
Chairman Finance Committee -Adv A.S.M. Badrul Anwar
Chairman Legal Education Committee -Adv Abdullah Al Mamun
Chairman Law Reform Committee -Adv Kazi Enayet Hossain
Chairman Human Rights & Legal Aid Committee -Adv A. M. Mahbub Uddin Khokon
Chairman House Committee -Md. Mohoshin Miah
Md. Shafiqul Islam
Md. Mynul Ahoshan
Abdul Baki
Shah Md. Khasruzzaman
Md. Nazrul Islam Khan
Md. Abdul Matin
A.T.M Foyaz Uddin
সুপ্রীম কোর্টের আদালত ভবন সমূহ-
(১) মেইন বিল্ডিং
(২) বিজয়-৭১
(৩) এনেক্স ভবন
রিট
অনুচ্ছেদ ১০২
অনুচ্ছেদ ১০২- কতিপয় আদেশ দানে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা (Writ)
(১) কোন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনক্রমে মৌলিক অধিকার (৩য় ভাগে অনুচ্ছেদ ২৬ – ৪৭এ) বলবত করার জন্য প্রজাতন্ত্রের বিষয়াবলীর সাথে দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিসহ যে কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষকে হাইকোর্ট বিভাগ উপযুক্ত আদেশ দিতে পারবেন।
(২) কোন আইনে অন্য কোন সমফলপ্রদ বিধান না থাকলে।
(ক) যে কোন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনক্রমে হাইকোর্ট, প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে রত ব্যক্তিকে-
(অ) অননুমোদিত কাজ করা থেকে বিরত রাখার কিংবা করণীয় কার্য করার নির্দেশ দিতে পারেন। (Pohibition & Mandamus)
(আ) কৃত কাজ বে-আইনী বলে ঘোষণা করতে পারেন। (Certiorari)
(খ) যে কোন ব্যক্তির আবেদনক্রমে হাইকোর্ট, প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে রত ব্যক্তিকে-
(অ) বেআইনীভাবে আটক ব্যক্তিকে হাইকোর্ট বিভাগের নিকট হাজির করার নির্দেশ দিতে পারেন। (Habeous Corpus বা To have the body বা বন্দী প্রদর্শন)
(আ) সরকারি পদে আসীন ব্যক্তি কোন্ কর্তৃত্ববলে অনুরূপ পদের দাবী করছেন, তাহা প্রদর্শনের নির্দেশ দিতে পারে। (Quo-warranto বা কারণ দর্শাও)
(৩) সংবিধানের ৪৭ অনুচেছদ প্রযোজ্য হয়, এইরূপ ক্ষেত্রে এই অনুচ্ছেদের অধীন অন্তর্বর্তীকালীন বা অন্য কোন আদেশ দানের ক্ষমতা হাইকোর্ট বিভাগের থাকবে না। অর্থাৎ ৪৭ অনুচেছদ মোতাবেক সরকার কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করলে তার বিরুদ্ধে রিট করা যাবে না।
(৪) এই অনুচ্ছেদের (১) দফা কিংবা এই অনুচ্ছেদের (২) দফার (ক) উপ-দফার অধীন কোন আবেদনক্রমে যে ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী আদেশ প্রার্থনা করা হইয়াছে এবং অনুরূপ অর্ন্তবর্তী আদেশ
(ক) উন্নয়ন কর্মসূচী বাস্তবায়নের জন্য কিংবা উন্নয়নমূলক কার্যের বাধা সৃষ্টি করিতে পারে, অথবা
জনস্বার্থের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে সেইখানে অ্যাটর্নি-জেনারেলকে কিংবা তার দ্বারা ভারপ্রাপ্ত অন্য কোন এ্যাডভোকেটের বক্তব্য শ্রবণ না করে হাইকোর্ট বিভাগ কোন অন্তর্বর্তী আদেশ দিবেন না।
(৫) এই অনুচ্ছেদে “ব্যক্তি” বলতে নিম্নলিখিত ক্ষেত্র ব্যতীত সকল আদালত বা ট্রাইব্যুনাল অন্তর্ভুক্ত হবে-
সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষ,
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগসমূহ,
শৃংখলা-বাহিনী সংক্রান্ত আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত কোন আদালত বা ট্রাইব্যুনাল,
১১৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ।
হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার (Jurisdiction of High Court Division)-
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০১ ও ১০২ বিশ্লেষণ করে বলা যায় যে,
হাইকোর্ট বিভাগের নিম্নলিখিত ধরণের এখতিয়ার রয়েছে। যথা-
(১) আদি এখতিয়ার (Original Jurisdiction) – অনুচ্ছেদ ১০১,
(২) আপীল (Appellate Jurisdiction) – অনুচ্ছেদ ১০১,
(৩) অন্যান্য এখতিয়ার (Other Jurisdiction) – অনুচ্ছেদ ১০১,
(৪) রিট এখতিয়ার (Writ) – অনুচ্ছেদ ১০২,
রিট (Writ)-
সংবিধানের ৩য় ভাগে অনুচ্ছেদ ২৬ – ৪৭এ উল্লেখিত মৌলিক অধিকার বলবত করার জন্য হাইকোর্ট বিভাগের আদেশকে রিট বলা হয়।
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০২ বিশ্লেষণ করে বলা যায় যে, রিট ৫ প্রকার। যথা-
(১) Writ of Pohibition- অননুমোদিত কাজ করা থেকে বিরত রাখার আদেশ– অনুচ্ছেদ-১০২(২)(ক)(অ)
(২) Writ of Mandamus- করণীয় কার্য করার আদেশ -অনুচ্ছেদ-১০২(২)(ক)(অ)
(৩) Writ of Certiorari- কৃত কাজ বে-আইনী বলে ঘোষণা -অনুচ্ছেদ-১০২(২)(ক)(আ)
(৪) Writ of Habeous Corpus বা To have the body বা বন্দী প্রদর্শন- বেআইনীভাবে আটক ব্যক্তিকে হাইকোর্ট বিভাগের নিকট হাজির করার নির্দেশ – অনুচ্ছেদ-১০২(২)(খ)(অ)
(৫) Writ of Quo-warranto বা কারণ দর্শাও- সরকারি পদে আসীন ব্যক্তি কোন্ কর্তৃত্ববলে অনুরূপ পদের দাবী করছেন, তাহা প্রদর্শনের নির্দেশ – অনুচ্ছেদ-১০২(২)(খ)(আ)
যাদের বিরুদ্ধে রিটের আবেদন করা যায়-
(১) প্রজাতন্ত্র, – অনুচ্ছেদ-১০২
(২) স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে রত ব্যক্তি, – অনুচ্ছেদ-১০২
(৩) আদালত বা ট্রাইবুনাল, – অনুচ্ছেদ-১০২
যাদের বিরুদ্ধে রিটের আবেদন করা যায় না-
(১) ৪৭ অনুচেছদ মোতাবেক সরকার কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করলে তার বিরুদ্ধে – অনুচ্ছেদ-১০২(৩)
(২) উন্নয়ন কার্য বাস্তবায়ন, উন্নয়ন কাজে বাধা বা জনস্বার্থের ক্ষতিকর হলে অ্যাটর্নি-জেনারেলের বক্তব্য না শুনে হাইকোর্ট অন্তর্বর্তী আদেশ দিবেন না। – অনুচ্ছেদ-১০২(৪)
(৩) সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষ, – অনুচ্ছেদ-১০২(৫)
(৪) বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগসমূহ, – অনুচ্ছেদ-১০২(৫)
(৫) শৃংখলা-বাহিনীর আইনে গঠিত আদালত বা ট্রাইব্যুনাল, -অনুচ্ছেদ-১০২(৫)
(৬) অনুচ্ছেদ ১১৭ অনুযায়ী গঠিত প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ, – অনুচ্ছেদ-১০২(৫)
আপীল বিভাগের এখতিয়ার – অনুচ্ছেদ ১০৩ ও ১০৭
আপীল ও রিভিশন করা যাবে না-
ADR এর মাধ্যমে নিষ্পত্তিকৃত বিষয়ে আপীল ও রিভিশন করা যাবে না -ধারা ৮৯, CPC
Continue……………………..
Advocate Muhammad Mohiuddin
01711068609